Upon Westminster Bridge
BY
William Wordsworth
ওয়েস্টমিনস্টার ব্রীজের উপরে
উইলিয়াম ওয়াডস্ওর্থ
Earth has not anything to show more fair:
পৃথিবীর কাছে লন্ডনের থেকে সুন্দর কিছু দেখানোর মত নেই
Dull would he be of soul who could pass by
যে এমন দৃশ্য এড়িয়ে যেতে পারবে সে হবে আত্মিক বোকা
A sight so touching in its majesty:
মর্মস্পর্শী দৃশ্যটি দাঁড়িয়ে আছে স্বমহিমায়
This City now doth, like a garment, wear
শহরটি যেনো সৌন্দর্যের একটি পোশাক পড়ে আছে
The beauty of the morning; silent, bare,
সকালের সৌন্দর্য হল নিস্তব্ধ, উন্মুক্ত
Ships, towers, domes, theatres, and temples lie
জাহাজ, স্তম্ভ, গম্বুজ, নাট্যশালা, এবং মন্দির গুলি রয়েছে
Open unto the fields, and to the sky;
মাঠ ক্ষেত ও আকাশ পর্যন্ত বিস্তৃত
All bright and glittering in the smokeless air.
সবকিছু উজ্জ্বল হয়ে আছে এবং ঝলমল করছে ধোঁয়াহীন বাতাসে
Never did sun more beautifully steep
সূর্য এত সুন্দর ভাবে কখনোই সিক্ত করে নি
In his first splendour, valley, rock, or hill;
উপত্যকা পর্বত পাহাড় কে তার প্রথম কিরণ দিয়ে
Ne'er saw I, never felt, a calm so deep!
আমি এমন দৃশ্য কখনোই দেখিনি, এত গভীর শান্তি কখনো পাইনি
The river glideth at his own sweet will:
নদীটি বয়ে চলেছে আপন মুক্তধারায়
Dear God! the very houses seem asleep;
প্রিয় ঈশ্বর! ওইযে কাছের বাড়ি গুলি যেন ঘুমোচ্ছে
And all that mighty heart is lying still!
এবং গোটা প্রকাণ্ড লন্ডন শহরটিও এখন ও ঘুমোচ্ছে
বাংলায় কবিতার বিষয়বস্তু ও ব্যাখ্যা
1802 সালের 31 শে জুলাই কবি তার বোন ডরোথি কে সঙ্গে নিয়ে ফ্রান্সের উদ্দেশ্যে রওনা দিলেন তার স্ত্রী আনেট ভালোন ও কন্যা ক্যারোলাইনের সাথে দেখা করতে। সময়টি ছিল খুব সকাল। যাওয়ার পথে তাদের টেমস নদী পার করতে হলো ওয়েস্টমিনস্টার ব্রিজের উপর দিয়ে। ব্রিজের উপর দিয়ে যাওয়ার সময় কবি লন্ডনের এক অপরূপ দৃশ্য দেখতে পান এবং তা তিনি এই কবিতায় বর্ণনা করেন। কবি মনে করেন এত সুন্দর দৃশ্য সারা পৃথিবীতে আর কোথাও নেই। কোন ব্যক্তি যদি এত সুন্দর দৃশ্য টিকে এড়িয়ে যান তাহলে সে হবে আত্মিক বোকা। দৃশ্যটি প্রাকৃতিক তাই সেটি স্বমহিমায় দাঁড়িয়ে আছে। শহরটির দিকে তাকালে মনে হয় যেন শহরটি সৌন্দর্যের একটি পোশাক পড়ে আছে। সব মিলিয়ে দৃশ্যটি হল মর্মস্পর্শী। কবি ব্রিজ থেকে দেখতে পান অসংখ্য জাহাজ , স্তম্ভ , গম্বুজ, নাট্যশালা, মন্দির এবং সবকিছু কবির চোখে উজ্জ্বল এবং ঝলমলে দেখায়।
কবি মনে করেন প্রতিদিন সূর্যের প্রথম কিরণে পাহাড় , পর্বত, উপত্যকা আলোকময় হয়ে ওঠে। কিন্তু আজ যেন লন্ডনের কাছে সবকিছু ফিকে। ব্রিজের নিচ দিয়ে টেমস নদী আপন মুক্তধারায় বয়ে চলেছে। পরিবেশটি এত নিস্তব্ধ এবং মানব শুন্য যে কবি মনে করছেন গোটা লন্ডন শহরটি যেন এখনও ঘুমন্ত। কবি মনে করেন ঈশ্বর চেয়েছেন বলেই কবি আজ এত সুন্দর দৃশ্যটি দেখার সুযোগ পেয়েছেন। তাই তিনি ঈশ্বরকে প্রিয় বলে ডেকেছেন।
কবিতাটি প্রকাশিত হয় 'Poems in Two Volumes' নামক কাব্যগ্রন্থে 1807 সালে।
No comments:
Post a Comment