The Lamb মেষশাবক
By
William Blake উইলিয়াম ব্লেক
Little Lamb who made thee হে ছোট্ট মেষশাবক, কে তোমায় সৃষ্টি করেছে
Dost thou know who made thee তুমি কি জানো কে তোমায় সৃষ্টি করেছে
Gave thee life & bid thee feed. তুমি কি জানো কে তোমায় জীবন দিয়েছে এবং ঘাস খেতে শিখিয়েছে
By the stream & o'er the mead; এই নদীর তীরে, তৃণ ভূমির ওপর;
Gave thee clothing of delight, তুমি কি জানো কে তোমায় এই আনন্দের পোশাক দিয়েছে
Softest clothing wooly bright; মোলায়েম পশমের উজ্জ্বল পোশাক;
Gave thee such a tender voice, তুমি কি জানো কে তোমায় এই মৃদু কণ্ঠস্বর দিয়েছে
Making all the vales rejoice! যা এই গোটা উপত্যকা কে আনন্দমুখরিত করেছে!
Little Lamb who made thee হে ছোট্ট মেষশাবক, কে তোমায় সৃষ্টি করেছে
Dost thou know who made thee তুমি কি জানো কে তোমায় সৃষ্টি করেছে
Little Lamb I'll tell thee, হে ছোট্ট মেষশাবক, আমি তোমায় বলছি
Little Lamb I'll tell thee! ছোট্ট মেষশাবক, আমি তোমায় বলছি !
He is called by thy name, তাকে তোমার নামেই ডাকা হয়
For he calls himself a Lamb: কারন সে নিজেকে মেষশাবক হিসাবেই ডাকে / মানে
He is meek & he is mild, সে তোমার মতই নম্র এবং শান্ত
He became a little child: সে / ঈশ্বর শিশু রুপে পৃথিবী তে এসেছিল
I a child & thou a lamb, আমি (বক্তা) একজন শিশু এবং তুমি একটি মেষশাবক
We are called by his name. আমরা দুজন কেই তার / ঈশ্বরের নামে ডাকা হয়
Little Lamb God bless thee. হে ছোট্ট মেষশাবক, ঈশ্বর তোমায় আশীর্বাদ করুক
Little Lamb God bless thee. ছোট্ট মেষশাবক, ঈশ্বর তোমায় আশীর্বাদ করুক
সারসংক্ষেপ ও ব্যাখ্যা
এই কবিতাটি উইলিয়াম ব্লেকের লেখা Songs of Innocence কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত যেটি প্রকাশিত হয়েছিল 1783 সালে। এই কাব্যগ্রন্থের মধ্যে দিয়ে কবি তার নিষ্পাপ ছোটবেলার চোখ দিয়ে এই জগতকে কিভাবে দেখেছেন তার বর্ণনা করেছেন।
একটি বাচ্চা শিশু হঠাৎ একটি মেষশাবক কে প্রশ্ন করে মেষশাবক টি জানে কিনা তার সৃষ্টিকর্তা কে। সে তাকে আরও প্রশ্ন করে সে জানে কিনা তাকে কে জীবন দিয়েছে এবং এই তৃণভূমির উপর, নদীর তীরে থাকে ঘাস খেতে কে তাকে শিখিয়েছে। শিশুটি মেষশাবক টিকে এই প্রশ্ন ও করে, তাকে তার দেহের এই সুন্দর মোলায়েম পশমের পোশাকটিকে দিয়েছে। মেষশাবক এর মিষ্টি কণ্ঠস্বরে বাচ্চাটি অভিভূত হয় এবং বাচ্চাটি লক্ষ করে যে ওই কণ্ঠস্বর গোটা উপত্যকাটি কে ভরিয়ে তুলেছে। তখন শিশুটি মেষশাবক কে প্রশ্ন করে, তাকে কে এত সুন্দর কণ্ঠস্বর দিয়েছে।
এতগুলো প্রশ্ন করার পর শিশুটি মেষশাবক এর উত্তরের জন্য অপেক্ষা করে না। সে নিজেই নিজের প্রশ্নের উত্তর দিতে শুরু করে। শিশুটি বলে তার/ মেষশাবক-এর সৃষ্টিকর্তাকে মেষশাবক-এর নামেই ডাকা হয় কারণ তার সৃষ্টিকর্তা নিজেকে মেষশাবক হিসেবেই মনে করে। একটি মেষশাবক যেমন শান্ত, নম্র হয়ে থাকে, তেমনি ঈশ্বর ও হয়ে থাকেন। অর্থাৎ কবি এখানে বলতে চাইছেন, ঈশ্বর তার সৃষ্ট সমস্ত জিনিসের মধ্যে বিরাজমান। শিশুটি মেষশাবক টি কে জানায় যে তার সৃষ্টিকর্তা পৃথিবীতে শিশু অর্থাৎ যিশুখ্রিস্টের রূপ নিয়ে এসেছিল। প্রতিটি মানুষ , প্রতিটি প্রাণী, প্রতিটি জীবজন্তু সকলেই ঈশ্বরের সৃষ্টি এবং সকলকেই ঈশ্বরের নামে ডাকা যেতে পারে। শিশুটি অবশেষে ঈশ্বরের থেকে মেষশাবক এর জন্য আশীর্বাদ প্রার্থনা করেছেন।
এই কবিতায় বাইবেলের ছোঁয়া পাওয়া যায়। ঠিক যেভাবে যীশু খ্রীষ্ট মেষশাবক বা অন্যান্য প্রাণীদের স্নেহ করতেন ঠিক তেমনি এখানে একটি শিশু ও মেষ শাবকের মধ্যে সম্পর্ক দেখানো হয়েছে যা গোটা কবিতার প্রশ্ন উত্তরের মধ্যে দিয়ে আরো পরিষ্কার হয়।
খুব উপকৃত হলাম,ধন্যবাদ🙏
ReplyDeleteঅনেক শুভেচ্ছা রইলো
Thanks ❤️
ReplyDeleteখুব ভালো লাগলো পড়ে কবিতাটা...😊
ReplyDeleteVery nice
ReplyDeleteHelpfull thanks sir💛
ReplyDeleteখুব উপকৃত হলাম, ধন্যবাদ ছার
ReplyDeleteThank you 😊
ReplyDeleteThanks
ReplyDeleteThanks a lot
ReplyDeleteThanks for this nice explanation.
ReplyDeleteThanks a lot brother
ReplyDeleteThak you
ReplyDeleteThanks a lot
ReplyDeleteThanks a lot brother.
ReplyDeleteThanks 🙏
ReplyDeleteThanks a lot. Really this very beneficial things for every students.
ReplyDeletewow
ReplyDeleteNice analysis.
ReplyDeleteNice analysis
ReplyDeleteVery important 😊😊
ReplyDelete